শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০১৭

বন্যা পরিস্তিতি জানতে ওসমানিনগর উপজেলা প্রশাসন কন্ট্রোল রুম খুলছে।

বন্যা পরিস্থিতি
পর্যবেক্ষণে ওসমানীনগর
উপজেলা প্রশাসন
কন্ট্রোল রুম খুলেছে

জুবেল আহমদ সেকেল:

অতিবৃষ্টি
ও পাহাড়ি ঢলে কুশিয়ারা নদীর
পানি বেড়ে গিয়ে ও কুশিয়ারা
ডাইক ভেঙ্গে । সিলেটের
ওসমানীনগর উপজেলায়
কুশিয়ারা তীরবর্তী সাদীপুর,
পশ্চিম পৈলনপুর, বুরুঙ্গা, উমরপুর
ও উছমানপুর ইউপির বেশীর ভাগ
অঞ্চল ও গোয়ালাবাজার,
তাজপুর ও দয়ামীর ইউনিয়নের
কিছু অঞ্চল বন্যা কবলিত হয়ে
পড়েছে। পানিবন্দি হয়ে
পড়েছেন বন্যা কবলিত এলাকারে
লক্ষাধিক মানুষ। বন্যা দুর্গত
এলাকায় সার্বক্ষনিক মনিটরিং
রাখতে ওসমানীনগর উপজেলা
প্রশাসনের পক্ষ থেকে গত
বৃহস্পতিবার বিকেলে ইউএনও’র
কার্যালয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা
হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি
বর্যবেক্ষণে রাখতে কন্ট্রোল
রুমের প্রধান দায়িত্ব দেয়া
হয়েছে উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তার কার্যালয়ের সিএ
রেজাউল আলমকে। এর সাথে
সাথে দুর্গত এলাকা থেকে
সার্বক্ষনিক যোগাযোগ ও
বিভিন্ন তথ্য প্রদানের জন্য সর্ব
সাধারণের জন্য একটি জরুরী
০১৯২৯৩৩৬৬২৯ মোবাইল নম্বার
রাখা হয়েছে। উক্ত মোবাইল
নম্বার অথবা ইউএনও মো.
মনিজুরজ্জামানের সরকারী
মোবাইল নম্বারে ফোন করে
বন্যা দুর্গত এলাকার যে কোনো
তথ্য সরবরাহ সহ আজ শনিবার
জনপ্রতিনিধিদের রোপর্ট করার
জন্য ইউএনও, কার্যালয় থেকে
অনুরোধ করা হয়েছে।
বন্যা দূর্গত মানুষের মাঝে
উপজেলা প্রশাসনের ত্রাণ
তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ইতিমধ্যে উপজেলায় প্রাকৃতিক
দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার
পরিবারকে ৩ মাস ৮ দিনের জন্য
প্রতিমাসে ৩০ কেজি চাল ও নগদ
৫০০ টাকা করে বিতরণ কার্যক্রম
শুরু হয়েছে। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে
উপজেলার প্রায় ২ হাজার
পরিবারকে ঈদের ভিজিএফ কার্ড
বিতরণ করা হয়। ৬শ’ বন্যার্ত
পরিবারের মধ্যে ঈদের আগে
ভিজিএফ (ত্রাণ) বিতরণ করা
হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগে
ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার ৩শ’
পরিবারকে ৫ হাজার টাকা করে
মোট ১৫ লক্ষ টাকা আর্থিক
সহায়তা প্রদান কার্যক্রম চলমান
রয়েছে। উপজেলার শতাধিক
দুস্থদের মাঝে জনপ্রতি নগদ ১
হাজার টাকা করে আর্থিক
সহায়তা প্রদান, ঈদের আগের
দিন ২০০ পরিবারকে উপজেলা
প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের
পক্ষ থেকে ঈদের (সেমাই, চিনি,
দুধ, তেল ও চাল) ত্রাণ সহায়তা
প্রদান করা হয়।
সিলেটের জেলা প্রশাসকের
কার্যালয় থেকে গত ২৯ জুন
ওসমানীনগর উপজেলায়
বন্যার্তদের জন্য আরো ৮
মেট্রিক টন চাল ও নগদ ৩৬
হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা
হয়েছে যা জরুরী ভিত্তিতে
বিতরণ করা হবে।
এ দিকে সিলেটের ওসমানীনগরে
বন্যা কবলিত এলাকা সহ
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে
ডায়রিয়া পানি বাহিত চর্ম
রোগ সর্দি কাশি ও ভাইরাস
জাতীয় জ্বরের প্রকোপ দেখা
দিয়েছে। এ সব রোগে শিশু বৃদ্ধ
থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের
নারী পুরুষ আক্রান্ত হয়েছেন।
রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওযায়
প্রতিদিন সরকারী উপ-স্বাস্থ্য
কেন্দ্র গুলো ও প্রাইভেট
চিকিৎসকের চেম্বারে চিকিৎসা
নিতে রোগীরা ভির করছেন।
উপজেলার বন্যা কবলিত এলাকা
সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা
যায়, উপজেলার শতভাগ বন্যা
কবলিত সাদীপুর ইউপি সহ বন্যা
কবলিত ইউপিতে বেশীর ভাগ
গভীর নলকুপ ডুবে যাওয়ায় বিশুদ্ধ
খাবার পানির অভাবে বন্যার
পানি পান করে শিশু বৃদ্ধ সহ
অনেকেই ডায়রিয়া আক্রান্ত
হয়েছেন। সাদীপুর ইউপির লামা
তাজপুর গ্রামের আজির
উদ্দিনের শিমু পুত্র তোফায়েল
আহমদ(০৩), গজিয়া গ্রামের
আরশাদ আলীর শিশু পুত্র
সাফুয়ান(০২), খসরুপুর গ্রামের
নজরুল ইসলামের ছেলে তানবির
(০৫), সম্মানপুর গ্রামের তছন
মিয়া(৩৫), সুন্দিকলা গ্রামের
দিলওয়া মিয়া(২৭) এবং গজিয়া
গ্রামের আলী হোসেন রানার
ছেলে ইয়ামিন(৩) ডায়রিয়ায়
আক্রান্ত হয়। আলী হোসেন
রানা ছেলে ইয়ামিনকে নিয়ে
তাজপুর প্যারাডাইজ ক্লিনিকে
দুই দিন থেকে চিকিৎসা দিতে
হয়েছে। এ দিকে সাদীপুর ইউপির
অন্যান্য গ্রাম সহ বন্যা কবলিত
বুরুঙ্গা, পশ্চিম পৈলনপুর, উমরপুর,
গোয়ালাবাজার, তাজপুর.
উছমানপুর ও দয়ামীর ইউপির
বন্যা কবলিত মানুষের মধ্যে
ভাইরাস জ্বর, সর্দি কাশি, চর্ম
রোগ সহ বিভিন্ন ধরণের ভাইরাস
রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে।
সাদীপুর ইউপির গজিয়া গ্রামের
বাসিন্দা ধারা ভাষ্যকার আলী
হোসেন রানা বলেন, বন্যার
কারণে বাড়ি ঘর ও নলকুপ
পানিতে ডুবে যাওয়ায়
ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে গেছে।
আমার ছেলে ইয়ামিনও
ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ছিল।
তাকে দুদিন হাসপাতালে
রাখতে হয়েছে।
বুরুঙ্গা সরকারী উপ-স্বাস্থ্য
কেন্দ্রের সহকারী চিকিৎসক
সাফায়াত হোসেন বলেন, বন্যার
পর থেকে ভাইরাস জ্বর, সর্দি
কাশি ও চর্ম রোগ নিয়ে
প্রতিদিন ানেকেই আসছেন
চিকিৎসা কেন্দ্রে।
গোয়ালাবাজারের এমবিবিএস
চিকিৎসক ইকবাল মাসুদ বলেন,
প্রতিদিন আমি যত রোগী দেখি
এর মধ্যে তিন ভাগের এক ভাগই
ডাইরিয়া সর্দি কাশি জ্বর সহ
বিভিন্ন ভাইরাস রোগে
আক্রান্ত। দিন দিন এর তীব্রতা
বাড়ছে।
ওসমানীনগর উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান
বন্যা কবলিত এলাকায়
ডায়রিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পাবার
বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,
বিভিন্ন ইউপিতে থেকে মানুষ
ডায়রিয়া আক্রান্তের খবর
পাচ্ছি। আমাদের উপজেলা
হাসপাতাল না থাকায়
চিকিৎসা দিতে সমস্যা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে বন্যা কবলিত অসুস্থ
রোগীদের চিকিৎসা প্রদানে
টিম গঠন করতে বালাগঞ্জ
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে
চিঠি দিয়েছি। ওসমানীনগরের
উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোকে
সক্রিয় রাখা হয়েছে। বন্যা
দুর্গত এলাকার ব্যাপারে
সার্বক্ষনিক খোঁজ খবর রাখতে
গত বৃহস্পতিবারে আমার
কার্যালয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা
হয়েছে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে
বিষয়টি সার্বক্ষণিক মনিটরিং
করছি। যে কোনো মারাত্মক
পরিস্থিতি মোকাবেলা
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা
হবে।

ইয়াবা সহ মাদক ব্যাবসায়ি আটক।

সিলেটে র্যাবের
অভিযানে ইয়াবাসহ এক
মাদক ব্যবসায়ী আটক

নিউজ ডেস্ক:
সিলেটের কদমতলীতে অভিযান
চালিয়ে ৩০৬ পিস ইয়াবাসহ এক
মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে
র্যাব।
শুক্রবার (৩০ জুন) বিকালে
কদমতলীর হূমায়ুন রশীদ চত্বর
সংলগ্ন হানিফ এন্টারপ্রাইজের
কাউন্টারের সামনে থেকে
তাকে আটক করা হয়।
আটক মাদক ব্যবসায়ীর নাম মো.
শাহেদ আলী (২২)। তিনি
সিলেটের গোলাপগঞ্জ
উপজেলার হেতিমগঞ্জের
মোসকাপুর গ্রামের মৃত সুরুজ
আলীর ছেলে।
র্যাব জানায়, আটককৃত ইয়াবার
মূল্য আনুমানিক এক লক্ষ বাইশ
হাজার চার শত টাকা। শাহেদ
আলী দীর্ঘদিন যাবৎ
সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে
বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ
বিভিন্ন প্রকার মাদক ক্রয় করে
নিজ হেফাজতে মজুদ রাখে।
পরবর্তীতে তার গড়ে তোলা
মাদক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখের
আড়ালে ক্রয়কৃত বিভিন্ন ধরণের
মাদক সিলেট জেলার বিভিন্ন
এলাকায় বিক্রি করে।
উদ্ধারকৃত মাদক ও আটক মাদক
ব্যবসায়ীকে এসএমপি’র দক্ষিণ
সুরমা থানায় হস্তান্তর করা
হয়েছে।

সিলেটে বাড়ছে ভাইরাস জ্বর।

সিলেটে ব্যাপক হারে
বাড়ছে ভাইরাস জ্বরের
প্রকোপ

নিউজ ডেস্ক:
সিলেটে ব্যাপক হারে বাড়ছে
ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ। ঘরে
ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাস
জ্বর। আর এতে সবচেয়ে বেশি
আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। অনেক
পরিবারে এবার ঈদের আনন্দ
ফিকে হয়ে যায় এই ভাইরাস
জ্বরে। ঈদ মৌসুম থাকায়
ডাক্তার না পেয়ে
ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। ঋতু
পরিবর্তনের সাথে সাথে
সিলেটে ভাইরাস সংক্রমন শুরু
হয়েছে ব্যাপক হারে। প্রচন্ড
জ্বর, মাথাব্যথা আর সর্দি
কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ।
শিশুরা বেশিরভাগ ভাইরাস
জ্বরে আক্রান্ত হলেও বাদ
যাচ্ছে না বড়রা। খোঁজ নিয়ে
জানা গেছে জ্বরের সাথে
পেটব্যাথা, বমি এমনকি
অনেকের ডায়রিয়া হচ্ছে। সেই
সাথে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা
অনুভূত হচ্ছে। জ্বরের প্রকোপে
শিশুরা অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে।
ঈদুল ফিতরের সময়ে ভাইরাস
জ্বরের আক্রমন হওয়ায় বিপাকে
পড়েছেন মানুষ। পরিবারের একজন
অসুস্থ হলে স্বাভাবিকভাবে
অন্যরাও আক্রান্ত হয়ে পড়েন।
ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র।
ঈদের ছুটি থাকায় সরকারী
হাসপাতাল ও ক্লিনিকে
চিকিৎসক নার্স সংকট রয়েছে।
ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা।
ঈদের দিনেও অনেকেই বিভিন্ন
হাসপাতালে ক্লিনিকে গিয়ে
ফিরে এসেছেন। জরুরী চিকিৎসা
সেবা চালু থাকলেও তা ছলো
খুবই অপ্রতুল।
সিলেট এম এ জি ওসমানী
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে
ভাইরাস জনিত রোগীর সংখ্যা
বাড়ছেই। হাসপাতাল সূত্রে
জানা গেছে প্রতিদিনই
আক্রান্ত মানুষ ভাইরাস জ্বরে
আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে
ভর্তি হচ্ছেন। শিশুসহ সব বয়সের
নারী পুরুষ জ্বরে আক্রান্ত হয়ে
চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছেন।
ওসমানী হাসপাতালের জরুরী
বিভাগ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে
ঈদের দিন থেকে শুরু করে বুধবার
পর্যন্ত প্রায় দুই শতাধিক মানুষ
ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হয়ে
হাসপাতালে এসেছেন। একই
অবস্থা সিলেট নগরীর প্রায়
প্রতিটি ক্লিনিকের। অনেক
ক্লিনিক বিষয়টি আঁচ করতে
পেরে জরুরী চিকিৎসা সেবার
পরিধি বাড়িয়েছেন। সিলেট
ইবনে সিনা হাসপাতালের
মার্কেটিং ম্যানেজার মো.
ওবায়দুল্লাহ জানান, ঈদ মৌসুম
হলেও তাদের জরুরী চিকিৎসা
সেবা রয়েছে এবং ঈদের পরদিন
থেকে স্পেশালিস্ট ডাক্তারগণ
রোগী দেখবেন। রোগীদের
সর্বোচ্চ সেবার বিষয়ে তাদের
সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে বলে জানান
তিনি।
চিকিৎসকরা বলছেন, ভাইরাস
আক্রমনের দুই থেকে সাত দিনের
মাথায় জ্বর হয়। এই জ্বর হলে
শীত শীত ভাব, মাথাব্যাথা,
শরীরে ও গিরায় ব্যাথা,
খাওয়ায় অরুচি, ক্লান্তি,
দুর্বলতা, নাক দিয়ে পানি পড়া,
চোখা দিয়ে পানি পড়া, চোখ
লাল হওয়া, চুলকানি, কাশি,
অস্থিরতা ও ঘুম কম হতে পারে।
অনেকের ক্ষেত্রে পেটের
সমস্যা, বমি ও ডায়রিয়া হয়।
শিশুদের টাইপ বি ইনফ্লুয়েঞ্জা
ভাইরাসের সংক্রমনে পেট
ব্যাথা হতে পারে।
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা: বি.কে
সূত্রধর বলেন, বর্তমানে ভাইরাস
জ্বর একটি সাধারণ স্বাস্থ্য
সমস্যায় পরিণত হয়েছে।
ভাইরাস জ্বর হয়নি এমন কাউকে
খুঁজে পাওয়া যায় না। এজন্য
আতংকিত হওয়ার কিছু নেই।
ডেঙ্গু, জন্ডিসসহ যে কোনো
ভাইরাসজনিত জ্বরকেই ভাইরাস
জ্বর বলা হয়। তিনি বলেন,
ভাইরাস জ্বর হলে দুশ্চিন্তার
কোন কারণ নেই। এ জ্বরের জন্য
এন্টিবায়োটিকও জরুরী নয়।
সাধারণত: প্যারাসিটামল
খেলেই হয়। ভাইরাস জ্বর ৩/৫
দিন পর্যন্ত থাকে। তবে
স্থায়িত্বকাল ৪/৫ দিন হলে
অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ
নিতে হবে।
সিলেট উইমেন্স মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক
ডা: হোসাইন আহমদ বলেন,
সাধারণত: ঋতু পরিবর্তনের
কারণে এ ধরনের সিজনেবল জ্বর
হয়ে থাকে। এ জ্বরে শিশুরাই
বেশিরভাগ আক্রান্ত হয়ে
থাকে। এর স্থায়িত্ব ৩/৪ দিন
হতে পারে। এ জ্বর হলে শিশুদের
প্রাথমিক অবস্থায়
প্যারাসিটামল খাওয়াতে হবে
এবং বার বার শরীর মুছে দিতে
হবে। জ্বরের স্থায়িত্ব বেশি
হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসকের নিকট যেতে হবে।

বোয়ালজুরে ছাত্রদল কর্মিদের হাতাহাতি

বোয়ালজুরে ছাত্রদলের হাতাহাতী।

বালাগঞ্জ প্রতিনিধি :

সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার স্থানীয়  বোয়ালজুর বাজারে আজ শুক্র বার (৩০-০৬-১৭)বিকাল আনুমানিক ৪-৩০ঘঠিকায় বালাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহব্বায়ক আলাউদ্দিন রিপন সমর্থক ছাত্রদল কর্মি সাবুল আহমদ (২৩) ওরফে জেল সাবুল পিতা মচ্ছবির আলি, ও বোয়ালজুর ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা  শফিকুন নুর(২০) মধ্যে গত২৭/০৬/১৭( ঈদের দিন) বেগম ইলিয়াসের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় কালে  উপজেলা ছাত্রদলের আংশিক কমিটির কিছু পদবীর নাম ঘোষনা করেন তাহসিনা রুশদির লুনা, তারা হলেন সভাপতি আজমল আহমদ,সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবুল আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজান খান,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জেল সাবুল নাম ঘোষনা করা হয়। এতে পদ না পাওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ছাত্রদল কর্মি শফিক স্থানিয় বোয়ালজুর বাজারে ছাত্রদলের কিছু কর্মি সমর্থক নিয়ে তার উপর আক্রমণ করে এতে জেল সাবুল দৌড়ে পালানোর সময় পথচারিরা ছিনতাই কারি ভেবে পিছু নেয় এলাকাজুড়ে হটগুল শুরু হলে,লোকসমাগম দেখে বোয়ালজুর বাজারের কিছু ব্যবসায়ী এসে পরিস্তিতি শান্ত করেন, ও উপজেলা বি,এন,পি,সভাপতি ও সেক্রেটারি উভয়কে বিষয়টি অবগত করেন, এব্যপারে সাবেক আহব্বায়ক আলাউদ্দিন রিপন কে ফোন দিলে তার মোঠফোন এই নম্বারটি (০১৭১১২৭৫৬৫৮)  কল রিসিভ করেননি,উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ন আহব্বায়ক সাবুল আহমদ কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন জেল সাবুল একটা অশিক্ষিত অছাত্র জনশ্রুতি সে নাকি পকেটচুর ও ছিনতাইকারি হিসেবে এলাকায় পরিচিত!তাকে অলৌকিক ভাবে কার ইশারায় উপজেলা ছাত্রদলের নির্বাহী পোস্ট দেওয়া হয় এতে ছাত্রদলের কর্মিরা উত্তেজিত  হয়ে তার উপরে এই হাতাহাতির ঘঠনা ঘটে,তবে আমরা বিষয়টি দেখব।

কাওমি মাদ্রাসায় ভর্তি যুদ্ধ।

রাকিব হাসান: রমজান শেষ। চলছে
শাওয়াল মাস। কওমি মাদরাসার
ছাত্রদের জন্য শুরু হচ্ছে নতুন শিক্ষা
বর্ষ। মাদরাসার নিয়মানুসারে
প্রতিবছর শাওয়াল মাসে ভর্তি শুরু
হয়। সাধারণ ৭ শাওয়াল থেকে ভর্তি
শুরু হয়ে শেষ হয় ৯ শাওয়াল বা
কোথাও কোথাও এক সপ্তাহ পর্যন্ত
ভর্তি কার্যক্রম চলে। দেশের
উল্লেখযোগ্য কয়েকটি মাদরাসায়
কবে থেকে ভর্তি শুরু এবং কয়দিন
ভর্তি চলবে বিস্তারিত তুলে ধরা
হলো।
উল্লেখ্য, প্রায় প্রতিটি মাদরাসায়
এখন ভর্তির সময় জন্মনিবন্ধন সনদ/
ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি,
চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র ও ১ কপি
পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
এগুলো সম্ভব হলে সঙ্গে রাখুন।
ঢাকা
জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া,
মোহাম্মাদপুর
কিতাব বিভাগের নতুন ছাত্রদের
ভর্তি কার্যক্রম কোটা পূরণ সাপেক্ষে
৮ শাওয়াল থেকে ৯ শাওয়াল পর্যন্ত
চলবে।
পুরাতন ছাত্রদের ভর্তি ৭ শাওয়াল।
শুধুমাত্র একদিন।
নতুন ছাত্রদের দাখেলা পরীক্ষা
প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে দুপুর ১.০০
পর্যন্ত মৌখিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
বিকেল ৩.৩০ মিনিটে উত্তীর্ণদের
তালিকা প্রকাশ করা হবে। তারপর
ভর্তি কাজ সম্পন্ন করবে।
হিফজ ও মক্তবের নতুন ছাত্রদের
ভর্তি কার্যক্রম ৮ শাওয়াল থেকে শুরু
হয়ে কোটা পূরণ হওয়া পর্যন্ত চলবে।
ইফতা বিভাগের নতুন ছাত্রদের ভর্তি
৬ ও ৭ শাওয়ালের মধ্যে সম্পন্ন করতে
হবে।
মোবাইল : +8801944717676
জামিয়া রাহমানিয়া আলী এন্ড নূর
রিয়েল এস্টেট
৭ শাওয়াল থেকে ভর্তি ফরম বিতরণ,
ওই দিন নাহবেমীর জামাত পর্যন্ত
ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্রদের (মৌখিক)
পরীক্ষা ও ভর্তি নেওয়া হবে।
৮ শাওয়াল হেদায়াতুন্নাহু জামাত
থেকে তাখাসসুস পর্যন্ত ভর্তি
ইচ্ছুকদের মৌখিক ও লিখিত পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হবে। পরিক্ষায় উত্তীর্ন
ছাত্রদের ৯ শাওয়াল ফলাফল
ঘোষণার পর ভর্তি নেওয়া হবে।
৯ শাওয়াল মক্তব, নাযেরা ও হিফজ
বিভাগে ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্রদের ভর্তি
পরীক্ষা ও ভর্তি নেওয়া হবে।
ফোন: ৮১৮১৮৬
জামিয়া শারইয়্যা মালিবাগ
সকল জামাতের ভর্তি ইচ্ছুক
শিক্ষার্থীদের জন্যই ৭ ও ৮ শাওয়াল
পর্যন্ত ভর্তি ফরম বিতরণ, ভর্তি
পরীক্ষা ও ভর্তি কার্যক্রম চলবে।
৭ শাওয়াল সকাল ৮টার পর ফরম
বিতরণ করা হবে। ফরম পাওয়ার পর
পূরণ করে এক কপি ছবিসহ নায়েবে
মুহতামিমমের স্বাক্ষর নিয়ে ভর্তি
পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।
এখানে ইফতা বিভাগে ভর্তির জন্য
লিখিত ও মৌখিক উভয় পরীক্ষা
দিতে হবে। লিখিত পরীক্ষার মধ্যে
রয়েছে হেদায়া (কিতাবুল বুয়ু ও
তালাক), নুরুল আনোয়ার
(কিতাবুল্লাহ) বাংলা ও আরবি
প্রবন্ধ। মৌখিক পরীক্ষার জন্য
হেদায়া ফাতহুল কাদীরসহ যে
কোনো কিতাব থেকে জিজ্ঞাসা।
লিখিত পরীক্ষা ৩ জুলাই সোমবার
বিকাল ২-৫টা। মৌখিক পরীক্ষার ৪
জুলাই সকাল ৮.৩০ মিনিট।
ফোন : ৯৩৩০২৭৯
জামিউল উলুম মিরপুর ১৪
পুরাতন ছাত্রদের ভর্তি ৮ শাওয়াল
একদিন তবে কোটা থাকার শর্তে
পরবর্তী ২য় দিনেও ভর্তি হতে
পারবে।
নতুন ছাত্রদের ৮ শাওয়াল সকল
জামাতের ভর্তি ইচ্ছুকদের ফরম
বিতরণ করা হবে এবং ওই দিন সকাল
৭টা থেকে মাগরিব পর্যন্ত ভর্তি
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাদ এশা
পরিক্ষায় উত্তীর্নদের ফলাফল
ঘোষণা করা হবে।
বোর্ডিং ফি
এককালীন বোর্ডিং চার্জ ( যারা ফুল
ফ্রি খাবে ) ১০০০/-
সাধারণ খানা ২ বেলা ও সকালে
নাশতাঃ ১৫০০/-
বিশেষ খানা ২ বেলা ও সকালের
নাশতাঃ ২০০০/-
ফোন : ৮০১৩৯৮৬
আকবর কমপ্লেক্স মাদরাসা
৫ শাওয়াল সকাল ৭টা থেকে ফরম
বিতরণ করা হবে, সকাল ৮টায় সকল
জামাতের ভর্তি ইচ্ছুকদের পরীক্ষা
অনুষ্টিত হবে। পরের দিন ৬ শাওয়াল
ফলাফল ঘোষণার পর মৌখিক পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হবে। কিতাব বিভাগের
ভর্তি ৬-৮ শাওয়াল প্রতিদিন সকাল
৭টা থেকে আসর পর্যন্ত চলবে।
ফোন : ৮০১৮০৮৩
বাইতুল উলুম ঢালকানগর
৮ শাওয়াল ভর্তি সংক্রান্ত কার্যক্রম
শুরু। এ দিনই শেষ হবে সব কার্যক্রম।
এখানে যারা ভর্তি হওয়ার নিয়ত
করছেন তারা ৭ শাওয়াল মাদরাসার
আশেপাশে থাকলে ভালো হবে।
সোমবার ফজরের পর ফরম বিতরণ।
সকাল ৭ টা থেকে ভর্তি পরীক্ষা শুরু।
ফোন : ৭৪৪২৬৪২
জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলূম,
ফরিদাবাদ
ভর্তি কার্যক্রমও শুরু হবে ৭ শাওয়াল
থেকে। আর কোটা পূরণ সাপেক্ষে
ভর্তির কার্যক্রম চলবে ৯ শাওয়াল
পর্যন্ত।
এখানে ভর্তির জন্য ফজরের আগেই
ফরম তোলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে
হবে। ফজরের পরপর বা সকাল ৭ টা
থেকৈ ৮টার মধ্যে ফরম পাওয়া
যাবে।
জামিয়া মাদানিয়া যাত্রাবাড়ী
ভর্তি শুরু ৮ শাওয়াল থেকে। কোটা
পূরণ সাপেক্ষে চলবে ১ সপ্তাহ।
জামিয়া কোরআনিয়া আরাবিয়া
লালবাগ
ভর্তি শুরু ৮ শাওয়াল সোমবার।
কোটা পূরণ সাপেক্ষে চলবে ১
সপ্তাহ। সকাল ১০ টা থেকে আসর
পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম চলে।
ইফতায় ভর্তির জন্য লিখিত পরীক্ষা
দিতে হবে। বুখারি আওয়াল ও
হেদায়া আখেরাইন। বাকি সব
জমাতের পরীক্ষা মৌখিক।
জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা
ভর্তি শুরু ৮ শাওয়াল (৩ জুলাই)।
চলবে ১১ শাওয়াল পর্যন্ত। সকাল ৯টা
থেকে আসর পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম
চলবে।
ইফতা ও আদব বিভাগে লিখিত
পরীক্ষা হবে। বাকিসব মৌখিক।
ইফতার জন্য তিরমিজি ১ম ও হেদায়া
৩য়। আদব উপস্থিত যে কোনো বিষয়ে
আরবি মাকালা।
শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ
সেন্টার
৬ শাওয়াল শনিবার থেকে ভর্তি শুরু।
কোটা পূরণ সাপেক্ষ ১ সপ্তাহ পর্যন্ত
চলবে।
মৌখিক ও লিখিত উভয় পরীক্ষা
দিতে হবে। মৌখিক পরীক্ষায়
উত্তীর্ণ হলেই লিখিত পরীক্ষায়
অংশ নেয়ার সুযোগ পাবে। উভয়
পরীক্ষার নম্বর সমন্বয় করে ভর্তি
নেয়া হবে।
তাখাসসুসের ৪টি বিভাগ যথাক্রমে
ইফতা, উলুমুল হাদিস, উলুমুল কুরআন ও
আদব বিভাগে ৬টি বিষয়ে পরীক্ষা
নেয়া হবে।
পরীক্ষার বিষয় হলো, হাদিস ও উসুলুল
হাদিস, ফিকাহ, উসুলুল ফিকা, লুগাহ
(নাহু সরফ) ও ইনশা। ইফাত ও হাদিস
বিভাগের পরীক্ষা এক প্রশ্নে হবে
এবং আদব ও তাফসির বিভাগের
পরীক্ষা আলাদা বিভাগে হবে।
মেশকাত ও দাওরায়ে হাদিসে শুধু
মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
জামেয়া ইসলামিয়া ইসলামবাগ
৭ শাওয়াল ভর্তি শুরু হয়ে কোটা পূরন
না হওইয়া পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম
চালু থাকবে।
জামিয়া ইকরা বাংলাদেশ
ভর্তি শুরু ৮ শাওয়াল থেকে ১০
শাওয়াল পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ৮
টা থেকে বিকে ৫ টা পর্যন্ত ভর্তি
কার্যক্রম চলবে।
ফোন : ০১৮১৫৫৫৫৩৫৮
জামিয়া হুসাইনিয়া ইসলামিয়া
আরজাবাদ
৮ শাওয়াল থেকে শুরু হয়ে কোটা
অবশিষ্ট থাকা পর্যন্ত ভর্তি
কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
ইফতার ভর্তি পরীক্ষা ও ভর্তি ৫
জুলাই বুধবার।
ভর্তি ফরমের মূল্য ৩০০ টাকা। ভর্তি
ফি ১০০০ টাকা। এককালীন প্রদেয়
২০০০ টাকা।
ফোন : ৮০১১১৬০
আফতাবনগর মাদরাসা
৮ শাওয়াল সকাল ৭টা থেকে ভর্তি
শুরু হয়ে কোটা পূরণ হওয়া পর্যন্ত
ভর্তি কার্যক্রম চালু থাকবে।
ফোন : ০১৭১২২২৩৯২৬
বাবুস সালাম (এয়ারপোর্ট)
৬ শাওয়াল থেকে ধারাবাহিক
সাতদিন ভর্তি চলবে।
জামিয়া কারিমিয়া রামপুরা
৮ শাওয়াল থেকে ভর্তি কার্যক্রম শুরু
হয়ে চলবে ১৩ শাওয়াল পর্যন্ত।
পুরাতন শিক্ষার্থীরা ১১ শাওয়াল
এবং নতুনরা ১৩ শাওয়াল পর্যন্ত
ভর্তি হতে পারবেন।
ঢাকার বাইরে
দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী
চট্টগ্রাম
ভর্তির কার্যক্রম শুরু হবে ৮ শাওয়াল।
সকাল থেকে। কোটা পূরণ সাপেক্ষে
১৩ শাওয়াল সন্ধ্যা পর্যন্ত ভর্তি
চলবে।
সিলেট।
জামিয়া গহরপুর সিলেট
নতুন শিক্ষার্থীদের ভর্তি ১০
শাওয়াল থেকে শুরু হয়ে চলবে ২০
শাওয়াল পর্য।ন্ত। পুরাতন শিক্ষার্থী
ভর্তি ১৬ শাওয়াল পর্যশন্ত।
জামিয়া মাহমুদিয়া ইসলামিয়া
সুবহানিঘাট
ভর্তি শুরু ৮ শাওয়াল সোমবার। ভর্তি
চলবে ১৮ শাওয়াল পর্যন্ত। নুরানী
হিফজ থেকে শুরু করে দাওরায়ে
হাদিস পর্যন্ত যে কোনো বিভাগে
ছাত্র ভর্তি হতে পারবেন।
যোগাযোগ: 01877271477
দারুল উলুম সোনাপুর রুপাপুর বালাগঞ্জ :
নুরানি বিভাগ/হিফজ বিভাগ/আলিয়া ৩য়বর্ষ পর্যন্ত, আবাসিক/অনাবাসিক,
যোগাযোগ :০১৭২০১১৪৩২৪, ০১৭১৫৫৭৫৫৩৩
জামিয়াতুস সুন্নাহ শিবচর,
মাদারীপুর
ভর্তি শুরু ৩ জুলাই৷ কোটা পূরণ
সাপেক্ষে ৫দিন চলবে৷ মকতবে ভর্তি
হতে হলে কমপক্ষে ৫ম শ্রেণি পাশ
হতে হবে৷ যোগ্যতানুসারে শ্রেণীর
ব্যাপার শিথিলযোগ্য৷ সরাসরি
ভর্তি পরীক্ষা (মৌখিক) এ অংশ
গ্রহণ করতে হবে৷
হিফজে বাইরের ছাত্র নেয়া হয় না৷
বিশেষ বিবেচনার সুযোগ আছে৷
কিতাব বিভাগে দাওরা পর্যন্ত৷
ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে৷
মৌখিকের সাথে লিখিতও হতে
পারে৷
ইফতা: দুই বছর কোর্স নতুন নেয়া হবে
৫ জন। আদব: দুই বছর৷ কোটা পূরণ
সাপেক্ষে৷
মাসিক খোরাকি: নরমাল-
(যাকাতমুক্ত) ১৭০০টাকা স্পেশাল-
২৬০০টাকা খাবার: তিন বেলা
জামিয়া ফারুকিয়া আখতারুল উলুম
ছয়আনি বেগমগঞ্জ নোয়াখালী
৭ শাওয়াল থেকে ভর্তি শুরু। কোটা
পূরণ সাপেক্ষে চলবে ১ সপ্তাহ
পর্যন্ত।
এখানে নূরানি, হিফজ বিভাগ থেকে
মেশকাত জামাত পর্যন্ত রয়েছে।
ফোন : 01712569362
দারুল উলূম টঙ্গী, গাজীপুর
৯ শাওয়াল থেকে ধারাবাহিক ১
সপ্তাহ ভর্তি চলবে।
সিলেট কাজিরবাজার মাদরাসা
নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি ৫ থেকে ১০
জুলাই। পুরাতন ১২ জুলাই
জামিয়া আরাবিয়া মাদীনাতুল উলূম
ভালুকা, ময়মনসিংহ
কিতাব ভিভাগে ভর্তি শুরু ৯
শাওয়াল।
নূরানি, নাযেরা ও হিফজ বিভাগে
ভর্তি শুরু ১২ শাওয়াল। কোটা পুরণ
হওয়া পর্যন্ত ভর্তি চলবে ।
লেখালেখি, শুদ্ধভাষা ও
সাংবাদিকতা
যারা দাওরায়ে হাদিস সম্পন্ন
করেছেন তাদের জন্য বছরব্যাপী
লেখালেখি, শুদ্ধভাষা ও
সাংবাদিকতার কোর্সের আয়োজন
করেছে আওয়ার ইসলাম
টোয়েন্টিফোর ডটকম। রাজধানী
মুগদার জামিয়াতুস সালাম
মদিনাবাগ মাদরাসায় আবাসিক
ব্যবস্থাপনায় বছরব্যাপী এ কোর্সে
ভর্তি হতে পারেন।
ভর্তি শুরু হয়েছে রমজান থেকেই,
কোটা পূরণ সাপেক্ষে চলবে ১৫
শাওয়াল পর্যন্ত। ভর্তি সংক্রান্ত
যোগাযোগ: ০১৯১৭-৩৭৫২৯৯
হিফজ মাদরাসা
মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল
মাদরাসা
ভর্তি শুরু হবে ৭ শাওয়াল (২ জুলাই)।
কোটা পূরণ সাপেক্ষে ভর্তি চলতে
থাকবে। হিফজ খানায় ভর্তির জন্য
কুরআন ও তাজবীদের মৌখিক
পরীক্ষা দিতে হবে।
হিফজের জন্য দুটি বিভাগ রয়েছে।
একটি ইন্টারন্যাশনাল হিফজ
রিভিশন। যাদের তেলাওয়াত সুমধুর,
কণ্ঠ ভালো তারা এ বিভাগে চাঞ্চ
পাবে। বাকিদের জন্য আছে স্পেশাল
হিফজ রিভিশন।
এখানে আবাসিকের দুটি সিস্টেম
রয়েছে। স্পেশাল ও ভিআইপি।
স্পেশাল ক্যাটাগরিতে ভর্তির জন্য
৮ হাজার টাকা এবং মাসিক খাবার
ও আবাসিক চার্জ ৫ হাজার টাকা।
ভিআইপিতে ভর্তি ২০ হাজার টাকা
এবং খাবার ও আবাসিক চার্জ প্রতি
মাসে ১০ হাজার (এসিরুম)।
ফোন : 01705068881-5
নতুন সংযোজন
জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়া
মোহাম্মদপুর
৮ শাওয়াল থেকে ১২ শাওয়াল পর্যন্ত
ভর্তি চলবে। প্রথম ৩দিন নতুন/পুরাতন
শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন।
পরবর্তি ৩ দিন কোটা পূরণ হওয়া
সাপেক্ষে নতুনদের ভর্তির অবকাশ
থাকবে। ভর্তির সময় জন্মসনদ/জাতীয়
পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ২ কপি
পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
এখানে ফ্রি খানা জারি করতে
এককালীন ১২০০ টাকা দিতে হবে।
বোর্ডিং ফি: ১৫০০ (৩বেলা কিতাব
বিভাগ)। হিফজ মক্তব ১০০০ (তিন
বেলা)
মোবাইল: 01718738120
হযরত শাহ সুলতান রহ. মাদ্রাসা ও
আল জামেয়াতুত্ত্বায়্যিবাহ
সুলতানপুর মহিলা মাদ্রাসা, গহরপুর,
বালাগঞ্জ, সিলেট
ভর্তি শুরু ১০শাওয়াল বুধবার থেকে,
চলবে ১৮ শাওয়াল বৃহস্পতিবার
পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে
বিকাল চারটা পর্যন্ত। একইসাথে ফরম
বিতরণ করা হবে এবং মৌখিক
পরীক্ষা নিয়ে ভর্তি করা হবে। সবক
আরম্ভ হবে ১৯ শাওয়াল শুক্রবার
থেকে, ইনশাআল্লাহ।
জামিয়া রহমানিয়া সওতুল হেরা,
টঙ্গী, গাজীপুর
হিফজ ও মক্তব বিভাগের ভর্তি
চলমান। কিতাব বিভাগ ৬ ও ৭
শাওয়াল।
আরবি ভাষা প্রশিক্ষণ বিভাগ ৭ ও ৮
শাওয়াল।
মক্তব ও হিফজ বিভাগে ভর্তি ফি
৩০০০ টাকা
মাসিক খোরাকি ও আবান ফি ২৫০০
টাকা
আরবি ভাষা প্রশিক্ষণ বিভাগে
প্রথম দশজনের ভর্তি ৩০০০ টাকা।
খোরাাকি ও আবাসন ফ্রি।
কিতাব বিভাগে ভর্তি ৩০০০ টাকা।
আবাসন ও খোরাকিতে কিছুটা ছাড়
আছে।
যাতায়াত টঙ্গী স্টেশন রোড থেকে
রিক্সা যোগে জামাই বাজার
মাদরাসা।
আরবি ভাষা প্রশিক্ষণ বিভাগের
ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য
যোগাযোগ : 01865105874
জামিয়া ইসলামিয়া আশরাফুল
মাদারিস বটতলি মান্দারিবাজার,
চন্দ্রগঞ্জ, লক্ষীপুর
ভর্তি শুরু ৮ শাওয়াল। চলবে ১৪
শাওয়াল পর্যন্ত।
নূরানি হিফজ থেকে শুরু করে
দাওরায়ে হাদিস পর্যন্ত।
ভর্তি ফি ১৬০০ টাকা। খাবার নরমাল
১৫০০, স্পেশাল ২৫০০ টাকা।
ফোন: 01715086591
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য মাদরাসার
ভর্তির তারিখ যুক্ত করা হবে।
পোস্টটি আগামী কাল পুনরায় পডুন।
কোনো মাদরাসার ভর্তি তথ্য এই
পোস্টে যোগ করতে চাইলে আমাদের
সঙ্গে যোগাযোগ করুন। (০১৯১৭২৬২৪৩১)

সূরায়ে ফাতিহা!

সূরা আল ফাতিহার বাংলা ও ইংরেজি অর্থ ইসলাম ডেস্ক: সূরা ফাতিহা (মক্কায় অবতীর্ণ), এর আয়াত সংখ্যা 7 ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤـَﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢ...